October 8, 2024, 8:21 pm

সংবাদ শিরোনাম
প্রশাসন সংস্থা ব্রিটিশ আইনের মাধ্যমে শাসন ব্যবস্থা চলতে পারে না-পর্ব ৭ মাতৃভূমির এক ইঞ্চি জমি ছাড় দেওয়া হবে না, পর্ব ৬ স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমি রক্ষা করতে হলে প্রতিটি ঘরে সেনাবাহিনী তৈরি করতে হবে(পর্ব-৫) আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজায় শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার জন্য সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জামায়াত নেতা মাওলানা মমতাজ উদ্দিনের স্বাধীন সার্বভৌম মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে হলে সশস্ত্র ট্রেনিং এর প্রয়োজন। বৈষম্য বিরোধী অভিভাবক ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কমিটির (পর্ব- ৪) ভঙ্গুর রাষ্ট্রকে গড়তে হলে সংস্কার প্রয়োজন=== বৈষম্য বিরোধী অভিভাব ছাত্র শ্রমিক জনতা ঐক্য কেন্দ্রীয় কমিটির ব্যাংক কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নাটোর পল্লী বিদ্যুত সমিতিতে অদ্ভুতুরে কাণ্ডকীর্তি ভোলা বোরহানউদ্দিনে প্রাথমিক সহকারি শিক্ষকগণের ১০ম গ্রেডের দাবিতে মানববন্ধন শারদীয় দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করণের লক্ষে বগুড়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা!

বিএসএফের গুলিতে ছয় মাসে নিহত ২৪ বাংলাদেশি

ডিটেকটিভ ডেস্কঃঃ

দিল্লি বৈঠকে সীমান্তে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার বন্ধের সিদ্ধান্তের ৯ বছর পরও পরিস্থতি রয়ে গেছে অভিন্ন। গত ছয় মাসে বিএসএফের গুলিতে প্রাণ গেছে ২৪ বাংলাদেশির। ঢাকায় ১৩ থেকে ১৮ সেপ্টেম্বরের বিজিবি-বিএসএফের বৈঠক প্রসঙ্গ টেনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান জানিয়েছেন, এবারও সীমান্ত হত্যা বন্ধের ওপরই জোর দেবে বাংলাদেশ। তবে মানবাধিকার কর্মীদের দাবি এসব হত্যাকাণ্ডের দ্বিপাক্ষিক তদন্ত করতে হবে।

সীমান্ত হত্যা শূন্যে নামিয়ে আনার প্রতিশ্রুতিতে বিজিবি-বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের সব শেষ বৈঠকটি হয় নয়াদিল্লিতে গত বছরের ২৭ ডিসেম্বর। এর এক মাসের মাথায় শুধু জানুয়ারিতেই বিএসএফের গুলিতে মারা যান ১২ বাংলাদেশি। করোনার শুরুতে মার্চে সীমান্ত হত্যা শূন্যে থাকলেও এপ্রিলে প্রাণহানি চার জনের।

মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের জরিপ বলছে, গত ছয় মাসে বিএসএফের গুলিতে নিহত হয়েছেন ২৪ বাংলাদেশি। নির্যাতনের শিকার ১৬ জন। আর ২০১৯ সালের জরিপে মিলছে ৪৩ প্রাণহানির তথ্য। ২০১৩ সাল থেকে এ বছরের জুলাই পর্যন্ত- নিহতের সংখ্যা ২৪২।

এ অবস্থার মধ্যেই ১৩ সেপ্টেম্বর ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দল নিয়ে ৬ দিনের ঢাকা সফরে আসছেন বিএসএফের নতুন মহাপরিচালক রাকেশ আস্থানা।

ঢাকার পিলখানায় মহাপরিচালক পর্যায়ের বৈঠকে অংশ নেয়ার পাশাপাশি সিলেটসহ কয়েকটি সীমান্ত এলাকাও পরিদর্শন করবেন তারা। এবারের বৈঠকে অরক্ষিত সীমান্তে কাঁটাতার দেয়াসহ অপরাধ দমনের বিষয়টি তুলবে ভারত। আর বাংলাদেশের পক্ষে যথারীতি গুরুত্ব দেয়া হবে সীমান্ত হত্যা বন্ধে।

কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, করোনা মহামারির মধ্যেও দুই প্রতিবেশীর সীমান্তে হত্যা বাড়া উদ্বেগের। তাদের মত এ প্রশ্নে ঢাকা যত সোচ্চার হবে ততই সক্রিয় হবে নয়াদিল্লি।

বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে রয়েছে চার হাজার ৯৬ কিলোমিটারের সীমান্ত। ২০১১ সালে দিল্লি-বৈঠকে যৌথভাবেই সিদ্ধান্ত হয় সীমান্তে নিরস্ত্র বেসামরিক নাগরিক হত্যা বন্ধে প্রাণঘাতী নয়-এমন অস্ত্র ব্যবহার করা হবে। তবে মাঠ পর্যায়ে এর কোনো বাস্তবায়ন নেই।

Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর